এমন একটা জাতি যারা নিজেদের ‘আল্লাহর নির্বাচিত’ বলে দাবি করে, কিন্তু তাদের হাতেই কেন শহীদ হয়েছেন বহু নবী ও রাসূল?
ইহুদী জাতি—বিশ্ব ইতিহাসে এমন একটি নাম, যাদের পরিচয়ে মিশে আছে শ্রেষ্ঠত্বের দাবি, নবী হত্যার কলঙ্ক, যুদ্ধ-বিগ্রহের আগুন, আর ফিতনার শিকড়! কিন্তু প্রশ্ন হলো, কীভাবে এমন একটি জাতি যাদের মধ্যে হযরত মূসা (আ.) থেকে শুরু করে হযরত ঈসা (আ.) পর্যন্ত একের পর এক নবী এসেছেন, তারা-ই বারবার সেই নবীদের প্রতি অবাধ্যতা করেছে?
তাদের ইতিহাসটা জানা জরুরি, কারণ এ ইতিহাস শুধু অতীত নয়—বর্তমান মুসলিম জাহানের প্রতিচ্ছবিও।
তারা হত্যা করেছিল হযরত ইয়াহিয়া (আ.) কে। হযরত যাকারিয়া (আ.)-কে করাত দিয়ে দ্বিখণ্ডিত করেছিল। এমনকি, হযরত ঈসা (আ.)-কেও ব্যভিচারের অপবাদে তুলে খুন করতে চেয়েছিল। কিন্তু মহান আল্লাহ নিজেই সেই ষড়যন্ত্র ভেস্তে দিয়েছিলেন—এমনটাই জানায় সূরা নিসা (১৫৬-১৫৮)।
এই জাতির ইতিহাসকে যদি বিশ্লেষণ করি, আমরা দেখতে পাই ১০টি যুগে বিভক্ত রাজনৈতিক ও ধর্মীয় ওঠানামা—
হযরত মূসা (আ.)-এর আমল থেকে শুরু করে আশুরীয়, ব্যাবিলনীয়, ইরানী, গ্রীক, রোমান ও মুসলিম শাসন পর্যন্ত এক ধারাবাহিক ঘটনা। একদিকে ইহুদীদের নির্যাতন আরেকদিকে মহান আল্লাহর প্রতিশ্রুতি—“যদি তোমরা ফিরে আসো (তওবা করো), আমরাও ফিরে আসবো।”
আজকের প্রেক্ষাপটে ইহুদীরা আবারও আধিপত্যে। কিন্তু মুসলিম উম্মাহ কি আবারও সেই ঐতিহাসিক ভূমিকা নিতে প্রস্তুত, যেভাবে মসজিদে আকসা পুনর্দখল করেছিল আমাদের পূর্বপুরুষরা?
উত্তর খুজি..
-
ইহুদীরা কীভাবে ধর্মকে অস্ত্র বানিয়েছে
-
তাদের কীভাবে ইসলামী শাসন বারবার প্রতিহত করেছে
-
কিভাবে ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা তাদের দমন করেছে
-
আজ তারা কিভাবে আবারও এক চোখ বিশিষ্ট দাজ্জালিক শক্তির আশ্রয় নিচ্ছে
-
ইসলাম ও মুসলমানরা কি শুধু অতীতেই শ্রেষ্ঠ ছিল?
-
এক সময় নবী করিম (সা.)-এর উম্মতই পৃথিবীর নেতৃত্ব দিয়েছে, আজ কেন নয়?
-
মুসলিম শাসনের ইতিহাস আমাদের কী শেখায়?
এই ইতিহাস জানলে আপনি বুঝবেন, মুসলমানদের আত্মসম্মান ও ইসলামী শাসনব্যবস্থার গুরুত্ব কতটা গভীর। তাই নিচে স্ক্রল করে পুরো তথ্য সংগ্রহ করুন, পড়ুন, শেয়ার করুন—আল্লাহর দ্বীনের ইতিহাস লুকিয়ে রাখার নয়, জানিয়ে দেওয়ার জন্য!
খবর ৩৬৫ দিন, স্টাফ রিপোর্ট