আপনার আশেপাশের সেই বৃদ্ধ মানুষটির মুখটা কবে শেষ হাসতে দেখেছেন?
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের শক্তি কমে, কিন্তু নিঃসঙ্গতার বোঝা বাড়ে আরও বেশি। প্রিয়জনের অনুপস্থিতি, সন্তানদের দূরত্ব, শরীরের দুর্বলতা—সব মিলে জীবন হয়ে ওঠে এক অদৃশ্য কারাগার।
📉 নিঃসঙ্গতা শুধু একটি মানসিক অবস্থা নয়, এটি এক দুঃসহ বাস্তবতা।
বিশেষ করে প্রবীণ বয়সে, যখন আর্থিক স্বাধীনতা হারিয়ে যায়, স্মৃতি ভুলে যাওয়ার রোগ (ডিমেনশিয়া), শারীরিক সীমাবদ্ধতা কিংবা সহচর হীনতা জীবনের শেষ অধ্যায়টিকে করে তোলে কষ্টকর ও অসহনীয়।
👵🏼 বিধবা বা তালাকপ্রাপ্ত প্রবীণ নারীরা সবচেয়ে বেশি এই নিঃসঙ্গতার শিকার।
তাদের জন্য সমাজে নেই পুনর্বিবাহের সুযোগ, নেই আত্মীয়দের সহানুভূতি। চিরকুমার বা মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী প্রবীণরা তো আরও অনুল্লেখ্য, যাদের একাকীত্ব হয়ে ওঠে নীরব মৃত্যুর অপেক্ষা।
👨👩👧👦 যৌথ পরিবার ভেঙে গেছে, কিন্তু সমাজ তৈরি করতে পারেনি বিকল্প সামাজিক আশ্রয়।
ডে-কেয়ার সেন্টার, প্রবীণ ক্লাব, আন্তরিক পারিবারিক সময় কিংবা সমাজের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি—এসবই এখন প্রয়োজন প্রবীণদের পাশে থাকার জন্য।
এই খবর শুধুই জানার জন্য নয়—চোখ খুলে দেখার জন্য!
👉 আপনার পাশে থাকা বৃদ্ধ মানুষটির সঙ্গে একটু গল্প করে দেখুন, তিনি কাঁদবেন না তো?
👣 সবার জন্যই একটা বার্ধক্য অপেক্ষা করছে। আজ আপনি পাশে না দাঁড়ালে, কাল হয়তো আপনিও থাকবেন একা।
📌 এই লেখাটি এখনই শেয়ার করুন, যেন আরও মানুষ জানে—প্রবীণদের প্রতি ভালোবাসা, সম্মান এবং সময় দেওয়া কতটা জরুরি। নিঃসঙ্গতা প্রতিরোধে আপনার একটি উদ্যোগই হতে পারে কারও জীবনের আশার আলো।
খবর ৩৬৫ দিন, স্টাফ রিপোর্ট