📢 এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় শোকের ছায়া বলিভিয়ায়!
যাত্রীবাহী একটি বাস ৮০০ মিটার নিচে গভীর খাদে পড়ে গেলে প্রাণ হারান ৩১ জন। আহত আরও অনেকে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
🚨 কীভাবে ঘটল এই দুর্ঘটনা?
✔️ স্থানীয় সময় সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি), বলিভিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইয়োকাল্লা পৌরসভায় এক পাহাড়ি রাস্তা থেকে বাসটি গভীর খাদে পড়ে যায়।
✔️ পুলিশের প্রাথমিক ধারণা: বাসের চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন, ফলে গতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
✔️ বাসটি বিপজ্জনক পাহাড়ি পথ দিয়ে চলছিল, যেখানে সরু রাস্তা ও ধারালো বাঁক ছিল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ!
🛑 কতজন আহত এবং কী অবস্থা?
🚑 দুর্ঘটনার পর আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
👶 আহতদের মধ্যে ১০ জন প্রাপ্তবয়স্ক এবং ৪ শিশু রয়েছেন।
🏥 তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।
পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান,
💬 “রাস্তার সরু মোড় এবং দ্রুতগতির কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটতে পারে। এমন দুর্ঘটনা এই অঞ্চলে প্রায়ই ঘটে।”
⚠️ কেন বলিভিয়ায় এমন দুর্ঘটনা বেশি ঘটে?
🔹 বলিভিয়ার পাহাড়ি সড়কগুলো বেশ বিপজ্জনক ও আঁকাবাঁকা।
🔹 চালকদের অসতর্কতা ও দ্রুতগতির যানবাহনের কারণে প্রায়ই প্রাণহানি ঘটে।
🔹 রাস্তার দুরবস্থা ও নিরাপত্তার অভাব দুর্ঘটনার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।
📢 কীভাবে নিরাপদ থাকা সম্ভব?
✅ যাত্রীদের উচিত পাহাড়ি পথে যাত্রার আগে গাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
✅ চালকদের আরও প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন, বিশেষ করে পাহাড়ি রাস্তায় চালানোর ক্ষেত্রে।
✅ সরকারের উচিত ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা সংস্কার করা ও নিরাপত্তাব্যবস্থা আরও জোরদার করা।
🌍 বলিভিয়ায় এরকম দুর্ঘটনা নতুন নয়!
📌 ২০২৩ সালেও একই ধরনের দুর্ঘটনায় ২৫ জন প্রাণ হারিয়েছিল।
📌 ২০২১ সালে পাহাড়ি রাস্তায় একটি বাস খাদে পড়ে ২০ জন নিহত হয়।
⚠️ প্রতি বছর এই বিপজ্জনক পাহাড়ি রাস্তায় বহু দুর্ঘটনা ঘটে, কিন্তু যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হয় না।
খবর ৩৬৫ দিন, স্টাফ রিপোর্ট