❝ নিষিদ্ধ সংগঠনের সভাপতি গ্রেফতার, কিন্তু কী ছিল তার অপরাধ? ❞
রাজধানীর প্রগতি স্মরণীতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার ঘটনায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নিষিদ্ধ ঘোষিত শাখার সভাপতি মো. ইব্রাহিম আনছারি অপূর্বকে (২৪) গ্রেফতার করেছে বাড্ডা থানা পুলিশ।
📌 কীভাবে গ্রেফতার হলো অপূর্ব?
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে ডিএমপির বাড্ডা থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
📢 তবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ কী?
গত বছরের ১৯ জুলাই প্রগতি স্মরণীতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী তৌফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া (৪৩) গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।
এরপর ভিকটিমের স্ত্রী ইসমত জাহান ইলোরা বাদী হয়ে ২৮ জুলাই বাড্ডা থানায় মামলা দায়ের করেন। অপূর্ব সেই মামলার তদন্তে আসামি হিসেবে শনাক্ত হন।
👮 ডিএমপির বক্তব্য:
ঢাকা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান নিশ্চিত করেন, গ্রেফতারের পর অপূর্বকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
⚠️ নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযান কি আরও কঠোর হবে?
নিষিদ্ধ ছাত্র সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত ও আইনি পদক্ষেপ আরও জোরদার হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।
🔍 এখন প্রশ্ন হলো—আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি এ ধরনের ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে? নাকি এটি আরও বড় কিছু ইঙ্গিত করছে?
💭 আপনার মতামত কী?
কীভাবে নিষিদ্ধ সংগঠনগুলো আবার সংগঠিত হচ্ছে? সরকারের ভূমিকা যথাযথ?
👇 আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন! এই খবরটি শেয়ার করুন সবাইকে জানাতে!
📢 নিষিদ্ধ ছাত্র সংগঠনের বিষয়ে আপনার মতামত কী? শেয়ার করুন ও আলোচনা করুন!
খবর ৩৬৫ দিন, স্টাফ রিপোর্ট