চট্টগ্রাম বন্দরে হাজার হাজার কনটেইনার পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে! আপনি কি জানেন, এতে বন্দরের ১৮% জায়গা অব্যবহৃত রয়ে যাচ্ছে?
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামে প্রায় ২ লাখ টন আমদানি করা পণ্য বছরের পর বছর ধরে খালাস হয়নি। নিলামের দীর্ঘসূত্রতার কারণে মূল্যবান জায়গা দখল হয়ে যাচ্ছে, রাজস্ব আদায়ে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে।
🛑 কেন এত পণ্য খালাস হচ্ছে না?
🔹 বাজার দর কমে যাওয়ায় আমদানিকারকরা আর পণ্য নিতে আগ্রহী নয়।
🔹 কাগজপত্র সংক্রান্ত জটিলতা ও শুল্ক সংক্রান্ত সমস্যা।
🔹 নিয়মবহির্ভূত আমদানি করা পণ্য জরিমানা এড়াতে ফেলে রাখা হচ্ছে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান জানান, ১০ হাজারের বেশি কনটেইনার বন্দরের জায়গা দখল করে আছে, যার ভাড়া বাবদ ১৫০ কোটি টাকা বকেয়া!
🚨 কি ধরনের পণ্য পড়ে আছে?
📌 পচনশীল পণ্য: আপেল, কমলা, আদা – ৩৮৩টি কনটেইনারে!
📌 দাহ্য রাসায়নিক পদার্থ: ৩৫৭টি কনটেইনারে বিপজ্জনক কেমিক্যাল!
📌 গাড়ি: ১৯৯৫ সাল থেকে আমদানি করা ৪৫৩টি গাড়ি!
📌 ভোগ্যপণ্য, প্রসাধনী, ইলেকট্রনিকস, নির্মাণ সামগ্রী, চামড়াজাত পণ্য – সব কিছুই আছে!
💰 এত দেরি কেন?
গত ৫ বছরে মাত্র ১৪৮টি নিলামে মাত্র ৩৮০ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হয়েছে, অথচ অবশিষ্ট পণ্যের বাজারমূল্য ৮ হাজার কোটি টাকা!
কাস্টমস বলছে, নিলামের শর্ত শিথিল করা হচ্ছে এবং অনলাইন দ্রুত নিষ্পত্তি ও স্পট নিলাম চালু করার পরিকল্পনা আছে।
📢 আপনার মতামত দিন!
🔥 এই নিলাম দ্রুত হওয়া উচিত কি না? আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন!
📣 বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন – জানুন, তারাও কি মনে করেন?
📌 পরিত্যক্ত পণ্যের দ্রুত নিলামের দাবিতে আপনার মতামত শেয়ার করুন!
📌 এই খবরটি বন্ধুদের জানান, যেন আরও বেশি মানুষ সচেতন হয়!
খবর ৩৬৫ দিন, স্টাফ রিপোর্ট