একটা ভ্যানচালকের মেয়ে, একজন দিনমজুরের সন্তান—সব বাধা পেরিয়ে যখন তারা মেডিকেল কলেজে চান্স পায়, তখন তা শুধু একক সাফল্য নয়, পুরো সমাজের জন্য এক বিশাল প্রেরণা!
📰 বাংলাদেশের ইতিহাসে গরিব মেধাবী ছাত্রদের মেডিকেলে চান্স পাওয়ার গল্প
বাংলাদেশে গরিব মেধাবী ছাত্রদের মেডিকেলে চান্স পাওয়ার ইতিহাস শুনলেই চোখে জল আসে, কিন্তু সেই জলে থাকে গর্বও। শত আর্থিক কষ্ট, সীমাবদ্ধতা আর সংগ্রামের মাঝেও তারা দেখিয়ে দিয়েছে, মেধা কখনো গরিব হয় না।
উম্মে হানী যূথী—শরীয়তপুরের কৃষক পরিবারের সন্তান, ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
আরিফা আক্তার—একজন ভ্যানচালকের মেয়ে, ভর্তি হয়েছেন বরিশাল মেডিকেল কলেজে।
ইমা আক্তার ও রেজওয়ান আহমেদ—ভর্তি অনিশ্চিত হলেও পেয়েছেন সহায়তা, এখন তারা মেডিকেল শিক্ষার্থী।
এই শিক্ষার্থীরা প্রমাণ করেছেন, ইচ্ছা থাকলে সুযোগও আসবে। আর রাষ্ট্রও কিছুটা হলেও এগিয়ে এসেছে—বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ৫% আসন বরাদ্দ রয়েছে দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য।
তবে চ্যালেঞ্জ এখনো আছে। মেধার ভিত্তিতে চান্স পাওয়ার পরও কেউ কেউ অর্থাভাবে ভর্তি হতে পারেন না, কোটাপ্রথার কারণে প্রতিবাদের মুখেও পড়তে হয়।
এই গল্পগুলো শুধু সংবাদ নয়, অনুপ্রেরণার বাতিঘর। ভবিষ্যতের ডাক্তারদের জন্ম হচ্ছে ভাঙা ঘর থেকে, চোখে স্বপ্ন নিয়ে, বুকে সাহস নিয়ে।
এই লেখা যদি আপনাকে ছুঁয়ে থাকে, ভবিষ্যতের গরিব মেধাবীদের পাশে দাঁড়ান। শেয়ার করুন এই গল্প—হয়তো কেউ সাহস পাবে, হয়তো কারও জীবন বদলে যাবে।
খবর ৩৬৫ দিন, স্টাফ রিপোর্ট