বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ৮টি স্থলবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে! কিন্তু কেন? এতে কি ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে?
নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাখাওয়াত হোসেন জানিয়েছেন, যেসব স্থলবন্দরে দীর্ঘদিন ধরে কোনো আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নেই, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, “আমি ৮টি স্থলবন্দর চিহ্নিত করেছি, যেখানে এক পয়সারও আমদানি হয়নি। ১০ বছর ধরে সেখানে শুধু রাজস্ব ব্যয় হচ্ছে। তাই এগুলোর ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে হবে।”
কোন কোন স্থলবন্দর বন্ধ হতে পারে?
➡️ যেসব স্থলবন্দরে বাণিজ্য কার্যক্রম নেই
➡️ যেগুলোতে সরকারি খরচ বাড়ছে কিন্তু আয় হচ্ছে না
➡️ যেখানে ভবিষ্যৎ উন্নয়নের সম্ভাবনা নেই
এদিকে, চট্টগ্রাম বন্দরের শ্রমিকরা এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছে। তারা বলছে, এই বন্দরগুলোর যথাযথ ব্যবস্থাপনা করলে কর্মসংস্থান তৈরি হবে, কিন্তু সেগুলো বন্ধ হলে অনেক মানুষ বেকার হয়ে পড়বে।
নৌ উপদেষ্টা জানিয়েছেন, এই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে এবং পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
নতুন স্থলবন্দর করার পরিকল্পনা?
তিনি আরও জানান, বান্দরবানের ঘুমধুম এলাকায় একটি নতুন স্থলবন্দর করার চিন্তাভাবনা চলছে, যা ভবিষ্যতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে সহায়ক হতে পারে।
👉 আপনার মত কী? স্থলবন্দরগুলো চালু রাখা উচিত নাকি বন্ধ করে নতুন পরিকল্পনা নেওয়া দরকার? কমেন্ট করুন!
৮টি স্থলবন্দর বন্ধ হলে কী হবে? আপনি কি মনে করেন, এ সিদ্ধান্ত সঠিক? শেয়ার করুন ও মতামত জানান!
খবর ৩৬৫ দিন, স্টাফ রিপোর্ট