🤔 একই নিয়োগের প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের শিক্ষকেরা চাকরিতে যোগ দিয়েছেন, কিন্তু তৃতীয় ধাপের সুপারিশপ্রাপ্তরা কেন বঞ্চিত?
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে চূড়ান্ত নিয়োগের দাবিতে আজ (১৬ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় জাদুঘরের সামনে মহাসমাবেশ করছে তৃতীয় ধাপে সুপারিশপ্রাপ্তরা। 💼🏫
সকাল ১১টা থেকে এই মহাসমাবেশ শুরু হয়েছে, যেখানে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলার শিক্ষকরা অংশ নিয়েছেন।
📌 কেন আন্দোলন?
✅ ২০২৩ সালের ১৪ জুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
✅ ২০২৪ সালের ২৯ মার্চ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
✅ ২১ এপ্রিল চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়, এবং ৩১ অক্টোবর ৬,৫৩১ জন সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
✅ কিন্তু একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ছয় মাসের জন্য নিয়োগ স্থগিত করে।
✅ ৬ ফেব্রুয়ারি আদালত পুরো ফলাফল বাতিল ঘোষণা করে।
এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ১১ দিন ধরে রাজপথে অবস্থান করছেন সুপারিশপ্রাপ্তরা। তিনবার তাদের ওপর বলপ্রয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
🔥 সমাবেশে শিক্ষকদের স্লোগান:
📢 “আমি কে, তুমি কে? শিক্ষক, শিক্ষক!“
📢 “প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে নিয়োগ হলো, আমরা কেন রাজপথে?“
📢 “আমার বোনের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না!“
📢 কী বলছেন আন্দোলনকারীরা?
💬 মো. রবিউল আলম: “আমাদের অধিকার সরকার ছিনিয়ে নিয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বো না!”
💬 জান্নাতুল নাঈম সুইটি: “রিকশাচালকদের দাবি পূরণ হয়, অথচ আমাদের ন্যায্য দাবি মানা হচ্ছে না!”
🚨 পরবর্তী কী?
আজকের শুনানির ফলাফল না এলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষকেরা। এদিকে শাহবাগ এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
📢 আপনার মতামত দিন!
আপনি কি মনে করেন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া উচিত? কমেন্ট করুন ও শেয়ার করুন! ✊🏫