আপনি কি জানেন, মাত্র একদিনে ইলন মাস্কের আয় আপনার সারাজীবনের চেয়েও বেশি হতে পারে?
ইলন মাস্ক—একজন স্বপ্নবাজ, একাধারে প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী। ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত তার মোট সম্পদ প্রায় ৪০০ বিলিয়ন ডলার, যা তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় রেখেছে।
তাহলে প্রশ্ন ওঠে—কীভাবে এত টাকা এল? এর পেছনে রয়েছে মাস্কের গড়া অসাধারণ কিছু কোম্পানি:
১. টেসলা (Tesla):
বিশ্বের ইলেকট্রিক গাড়ির বিপ্লব শুরুই করে টেসলা। মডেল S, 3, X, Y—সবচাইতে বেশি বিক্রি হওয়া ইলেকট্রিক গাড়িগুলোর অন্যতম।
২. স্পেসএক্স (SpaceX):
মহাকাশযাত্রা এখন কল্পনা নয়, বাস্তব। নাসার সঙ্গে হাত মিলিয়ে, স্পেসএক্স মানুষ পাঠাচ্ছে মহাকাশে।
৩. নিউরালিংক (Neuralink):
মস্তিষ্ক ও কম্পিউটারকে এক করতে যাচ্ছে এই প্রতিষ্ঠান। ভবিষ্যতের চিকিৎসা প্রযুক্তি এখানেই।
৪. বোরিং কোম্পানি:
ভূগর্ভে টানেল বানিয়ে যানজট কমানোই লক্ষ্য। ইতিমধ্যে লাস ভেগাসে প্রজেক্ট চালু।
৫. X (Twitter):
সোশ্যাল মিডিয়াকে সুপার অ্যাপে রূপ দিতে কাজ করছে মাস্ক।
৬. xAI ও OpenAI:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় বড় অবদান রেখেছে ইলন মাস্কের চিন্তা ও বিনিয়োগ।
এই সকল কোম্পানি আর স্টকের দাম বাড়ার কারণেই মাস্কের সম্পদ বাড়ছে প্রতি মুহূর্তে। যদিও তার প্রকৃত সম্পদের পরিমাণ ওঠানামা করে, তবুও টেক-ইন্ডাস্ট্রির ইতিহাসে এমন প্রবল আর্থিক সাফল্য বিরল।
আপনি কী ভাবছেন এখন?
আপনার প্রতিদিনের অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারেন মাস্ক। জানুন তার গল্প, তার দৃষ্টিভঙ্গি।
আপনার পরিচিতদের সঙ্গে শেয়ার করুন এই তথ্য—“ইলন মাস্ক কত টাকার মালিক?” প্রশ্নের পেছনের গল্প জানুক সবাই!
খবর ৩৬৫ দিন, স্টাফ রিপোর্ট