আপনি কি জানেন, প্রতি বছর হাজার হাজার মণ আলু নষ্ট হচ্ছে শুধুমাত্র হিমাগার না থাকার কারণে?
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় কৃষকদের দুশ্চিন্তা এখন চরমে! ভালো ফলন হলেও হিমাগারের অভাবে সংরক্ষণ সম্ভব নয়, ফলে ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে মূল্যবান আলু। বাজারে দামও কম, তাই চাষিরা আলু তুলতে চাইছেন না। এতে কৃষকরা লোকসানের ফাঁদে পড়ছেন, আর মধ্যস্বত্বভোগীরা লাভবান হচ্ছে।
খড়িবাড়ি গ্রামের চাষি জসিম উদ্দিন বলেন,
“আমরা অনেক কষ্ট করে আলু ফলাই, কিন্তু হিমাগার নেই। সংরক্ষণ করতে না পারায় কম দামে বিক্রি করতে হয়, লাভ তো দূরের কথা, খরচও ওঠে না!”
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ডিমলা উপজেলায় আলুর উৎপাদন ৩৭ হাজার মেট্রিক টন ছাড়িয়েছে। অথচ এখানে একটি হিমাগারও নেই!
জেলার অন্য উপজেলাগুলোতে ১১টি হিমাগার থাকলেও, চাহিদার তুলনায় তা খুবই কম। ফলে চাষিরা সঠিক সময়ে ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না।
এটা কি শুধু কৃষকদের সমস্যা? নাকি আমাদের সবার?
আপনি যদি চান, ন্যায্য দামে তাজা আলু কিনতে, কৃষকরা যাতে তাদের কষ্টের ফসলের দাম পান, তবে এখনই হিমাগার নির্মাণের দাবি তুলতে হবে!
👉 আপনার মতামত দিন! আপনি কি চান ডিমলায় হিমাগার হোক? কমেন্ট করুন!